ভূমি মালিকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সতর্কবার্তা দিয়েছে ভূমি মন্ত্রণালয়। সাম্প্রতিক সময়ে নামজারি আবেদনের বিপুল সংখ্যক ফাইল বাতিল হচ্ছে নানা ভুলের কারণে। অধিকাংশ আবেদনকারী মনে করেন তারা সব ঠিকঠাক করেছেন, কিন্তু বাস্তবে read more
বাংলা চলচ্চিত্র, নাটক ও দৈনন্দিন কথোপকথনে ‘ত্যাজ্যপুত্র’ শব্দটি প্রায়ই ব্যবহৃত হয়। ফলে অনেকের ধারণা, সন্তানকে ‘ত্যাজ্য’ ঘোষণা করলে সে পারিবারিক সম্পর্ক ও সম্পত্তির অধিকার থেকে পুরোপুরি বঞ্চিত হয়। কিন্তু বাংলাদেশের
ভূমি নিয়ে বিরোধ, মামলা কিংবা পারিবারিক জটিলতা—এসবের পেছনে সবচেয়ে বড় কারণ হলো প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের ঘাটতি। নতুন ভূমি আইন কার্যকর হওয়ার পর এই ঝুঁকি আরও বেড়েছে। সঠিক দলিলপত্র সংরক্ষণ না থাকলে
হারিয়ে যাওয়া জমির মূল দলিল নিয়ে আর আতঙ্কিত হওয়ার দিন শেষ। সরকারের নতুন নির্দেশনায় এখন পুরাতন ও হারানো জমির দলিলের সার্টিফাইড কপি বা নকল উঠানো হয়েছে আগের চেয়ে অনেক সহজ,
অনেকেই আছেন যারা জানতে চান, তাদের বাবা বা দাদার নামে বর্তমানে কোথায় কতটুকু জমি আছে। কিন্তু দাগ বা খতিয়ান নাম্বার জানা না থাকায় অনেকেই তথ্য খুঁজে পান না। এখন মোবাইল
সরকারের উদ্যোগে দেশের ১১৭ বছরের পুরোনো দলিলপত্র ডিজিটালাইজ করে অনলাইনে সংরক্ষণের কর্মসূচি শুরু হয়েছে। ভূমি মালিকদের জন্য এ এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ। এখন থেকে দলিল রেজিস্ট্রেশন থেকে শুরু করে সম্পূর্ণ কার্যক্রম
সম্পূর্ণ ভূমি সেবা এখন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে। এর ফলে যেমন ভূমি মালিকদের জন্য সুবিধা বাড়ছে, তেমনই কিছু ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ শ্রেণির মালিকদের জন্য এসেছে কঠোর বিধিনিষেধ। নতুন ডিজিটাল সেবার আওতায় এখন ছয় শ্রেণির